Main Menu

সিকৃবিতে বাধঁন ইউনিটের নতুন কমিটি ঘোষণা

সিকৃবি সাংদদাতা: সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন ‘বাঁধন’ ইউনিটের ২০২৪ সালের জন্য নতুন কার্যকরী কমিটি গঠিত হয়েছে। ১৭ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে সভাপতি হিসেবে বোরহান উদ্দিন চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে এস এম ফুরকান মনোনীত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের সম্মেলন কক্ষে বার্ষিক সাধারণ সভা ও দায়িত্ব হস্তান্তর’ অনুষ্ঠানে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক সাহিল আবরার, সহ-সভাপতি রাবেয়া ফেরদৌস মিমি, সানজিদা জান্নাত, সহ সাধারণ সম্পাদক হুমায়রা বিন আক্তার, সাংগঠনিক সম্পাদক নাছিম হক, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সাইমা ইফফাত রহমান, কোষাধ্যক্ষ আমিনুল ইসলাম সাজিন, দপ্তর সম্পাদক মিশকাতুল জান্নাত মৌমি, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাহবুব হাসান সৈকত, তথ্য ও শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মো. আজমাইন দায়েক ও নির্বাহী সদস্যরা হলেন জিহাদ হোসেন, নুসরাত হোসেন জ্যোতি, মো. রায়হান ইসলাম, সুজিত কুমার দাস ও জান্নাতুন মোস্তাকিমা রিতু।

এছাড়াও কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক হিসেবে মনোনীত হয়েছেন সাহিল আবরার। অনুষ্ঠানে বাঁধন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় জোনাল পরিষদের সভাপতি নাঈমা নোমার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. পার্থ প্রথিম বর্মন। উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. জসিম উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ড. মেহেদী হাসান খান, অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক মাহফুজুল হক মামুন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকসহ বিভিন্ন হল ইউনিটের বাঁধনকর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।

নতুন কমিটির সভাপতি বোরহান উদ্দিন চৌধুরী অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, “প্রথমে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি নতুন কমিটিতে থাকা সকল সদস্যকে। আশা করি তারা সকলে নিজ নিজ জায়গা থেকে কাজ করে বাঁধনকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবেন।”

সাধারণ সম্পাদক এস এম ফুরকান বলেন, “সকলের স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহন ও সার্বিক সহযোগিতা কার্যকরী পরিষদ ২০২৪ এর লক্ষ অর্জনে ভূমিকা রাখবে।”

উল্লেখ্য, “একের রক্ত অন্যের জীবন, রক্তই হোক আত্মার বাঁধন” স্লোগানকে সামনে রেখে স্বেচ্ছায় রক্তদানকে সামাজিক আন্দোলন হিসেবে গড়ে তুলতে ১৯৯৭ সালের ২৪ অক্টোবর বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচির মাধ্যমে ঢাবির ড. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ হল থেকে বাঁধনের যাত্রা শুরু হয়। বাঁধন বর্তমানে ৭৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ১২টি জোন, ১৪১টি ইউনিট ও ৩টি পরিবারের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

Share





Related News

Comments are Closed