যেসব দেশের নিজস্ব বিমানবন্দরই নেই

বিচিত্র ডেস্ক: যোগাযোগের উন্নতিতে বিশ্ব গ্রাম পৃথিবী এখন মানুষের হাতের মুঠোয়। কত কম সময়ে বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যাওয়া যায় তা নিয়েই চলছে বিস্তর গবেষণা। এখন পর্যন্ত বিমানেই সবচেয়ে কম সময়ে অধিক দূরত্ব অতিক্রম সম্ভব।
আর এজন্য বিশ্বব্যাপী নতুন নতুন দ্রুতগামী বিমানের পাশাপাশি বিমানবন্দর নির্মাণেরও হিড়িক পড়েছে। অথচ এখনও দুনিয়ায় অনেক দেশ রয়েছে, যাদের নিজস্ব বিমানবন্দরই নেই। অন্য দেশের বিমানবন্দর দিয়ে যাতায়াত করেন নাগরিকরা। বিশ্বাস হচ্ছে না? না হওয়ার মতো ব্যাপার। চলেন, দেখেই নেয়া যাক-
ভ্যাটিকান সিটি: ভ্যাটিকান সিটিরও নিজস্ব কোনও বিমানবন্দর নেই। পশ্চিমে একটি হেলিপোর্ট রয়েছে। কোনো রাষ্ট্রনায়ক এখানে এলে বা ভ্যাটিকানের কেউ বিদেশ গেলে ওই হেলিপোর্টের মাধ্যমেই যাতায়াত করেন। নিকটতম বিমানবন্দর হলো ইতালির রোমের সিয়ামপিনো।
মোনাকো: দুনিয়ার দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ হলো মোনাকো। ভৌগোলিক এলাকা মাত্র ২.০২ কিলোমিটার। এই দেশেরও কোনো বিমানবন্দর নেই। নিকটতম বিমানবন্দর ফ্রান্সের নিস শহরের কোত দ্য’জুর।
সান মারিনো: আরো এক ক্ষুদ্র দেশ। যার চারপাশে ঘিরে রয়েছে ইতালি। এই সান মারিনোতে যেতে গেলে নামতে হবে ইতালির ফেডেরিকো ফেলিনি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
অ্যান্ডোরা: অপূর্ব সুন্দর এক দেশ। সবুজ পাহাড়, উচ্চভূমি— চোখ ফেরানো যায় না। ছোট্ট এই দেশের সীমানার ওপারে রয়েছে স্পেন আর ফ্রান্স। ওই দুই দেশের বিমানবন্দরই ব্যবহার করেন এখানকার নাগরিকরা।
লিঙ্কেটেনস্টাইন: সুইজারল্যান্ড আর অস্ট্রিয়ার মধ্যে খণ্ড এক দেশ। আয়তনে খুবই ছোট। নিজস্ব বিমানবন্দর নেই। তবে হেলিকপ্টার ওঠানামার জন্য হেলিপোর্ট রয়েছে দক্ষিণের বালজারস শহরে। সুইজারল্যান্ডের সেন্ট গ্যালেন–আলটেনহেইন এবং জার্মানির ফ্রিয়েজরিখশাফেন নিকটতম বিমানবন্দর।
Related News

৪০ বছর ধরে প্রেমিকার অপেক্ষায় সরু
বৈশাখী নিউজ ডেস্ক: ভালোবাসা, পাওয়া-না পাওয়া আর মিলন-বিরহের এক মিশ্র অনুভূতি। কখনো বন্ধুর পথ মাড়িয়েRead More

মায়ের মৃতদেহ ১০ বছর ধরে ফ্রিজে রেখেছিলেন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মৃত মায়ের দেহ ১০ বছর ধরে ফ্রিজে রেখে দেওয়ার অভিযোগে জাপানে এক নারীকেRead More
Comments are Closed