এক সময়ের পরিত্যক্ত জমি এখন চায়ের রাজ্য!

মো.সফিকুল আলম দোলন, প্রতিনিধি পঞ্চগড়: সমতল ভূমির চা বাগান হিসেবে দেশের প্রথম এবং পার্বত্য এলাকা ও বৃহত্তর সিলেটের পর তৃতীয় চা অঞ্চল হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে হিমালয়ের পাদদেশে উত্তরের জনপদ পঞ্চগড়। চা বাগানের জন্য পাহাড়ি ঢালু জমি লাগবে-এমন ধারণাই যুগ যুগ ধরে প্রচলিত। সমতল ভূমিতে চা উৎপাদন করে এ প্রথা থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছেন পঞ্চগড়ের চাষিরা। শখের বশে নয়, রীতিমতো বাণিজ্যিক উৎপাদনে সফল কয়েকশ’ চাষি। মানসম্মত হওয়ায় বাজার বিস্তৃত হয়েছে বহির্বিশ্বেও। একসময়কার পরিত্যক্ত কিংবা এক ফসলি জমি এখন চায়ের রাজ্য।
২০০২ সালে সাড়ে ৪০০ একর জমির গণ্ডিটা এখন প্রায় ৯ হাজার একরে পৌঁছেছে। গত বছর বড় ৮টি ও ছোট ৫ হাজার ১০০টি বাগান থেকে উৎপাদিত সবুজ পাতা প্রায় সাড়ে চার কোটি কেজি। প্রক্রিয়াজাতের পরে চায়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯৬ লাখ কেজি। চাষিরা জানান, একবার রোপণের পর ফসল তোলা যায় দীর্ঘদিন।
এক চাষি বলেন, ‘জমিগুলো আগে পরিত্যক্ত হিসেবে পড়ে থাকত। আমরা এখন পরিত্যক্ত জমিগুলোলতে চা বাগান করেছি। চায়ের ফলনও খুব ভালো হচ্ছে।৪০ দিন পরপর পাতা সংগ্রহ করে বিক্রি হয় ১৮টি চা কারখানায়। এতে চা চাষিরা নগদ অর্থ পাচ্ছে যা চা চাষে এলাকায় ব্যাপক সাড়া ফেলেছে ।
Related News

এক সময়ের পরিত্যক্ত জমি এখন চায়ের রাজ্য!
মো.সফিকুল আলম দোলন, প্রতিনিধি পঞ্চগড়: সমতল ভূমির চা বাগান হিসেবে দেশের প্রথম এবং পার্বত্য এলাকাRead More

দেশে প্রথমবারের মত স্বয়ংক্রিয় সেচ যন্ত্র উদ্ভাবন
সিকৃবি সংবাদদাতা: দেশে প্রথমবারের মত স্বয়ংক্রিয় সেচ যন্ত্র উদ্ভাবন করেছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) একদলRead More
Comments are Closed