Main Menu

এইচএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

Manual5 Ad Code

বৈশাখী নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালের এইচএসসি–আলিম ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করেছে দেশের সব শিক্ষা বোর্ড।এতে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২০১ জন পরীক্ষার্থী। আর ফেল থেকে পাস করেছেন ৩০৮ জন পরীক্ষার্থী।

রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টায় একযোগে নয়টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ডসহ মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করে। পাশাপাশি যেসব নম্বর থেকে পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করা হয়েছিল, সেই নম্বরগুলোতেও এসএমএসের মাধ্যমে ফল পাঠানো হচ্ছে।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, এবার ৭৯ হাজার ৬৭১ জন শিক্ষার্থী ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণের জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে ২ হাজার ৩৩১ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে।

Manual4 Ad Code

এদিকে মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৪ জন। এছাড়া ফেল থেকে পাস করেছেন ৪৫ জন।

প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, মাদরাসা বোর্ডে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন করেন ৯ হাজার ৭৮১ শিক্ষার্থী। তারা কেউ কেউ একাধিক বিষয়ের খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন করেছে। এতে মোট আবেদন জমা পড়ে ৩১ হাজার ৮২৮টি।

এরমধ্যে জিপিএ পরিবর্তন হয়েছে ৮৫ জনের। তাদের মধ্যে ৩৪ জন নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। ফেল থেকে পাস করেছে ৪৫ জন।

Manual5 Ad Code

আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার জানিয়েছেন, শিক্ষার্থীদের প্রতিটি আবেদন অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হয়েছে। তিনি বলেন, পুনঃনিরীক্ষণের প্রতিটি খাতা সতর্কতার সঙ্গে যাচাই করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা বোর্ডের ওয়েবসাইটে (www.dhakaeducationboard.gov.bd) ফল দেখতে পারবে; পাশাপাশি আবেদনকারীদের মোবাইল নম্বরে এসএমএসও যাবে।

বোর্ড সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এবার খাতা পুনঃনিরীক্ষণে জমা পড়েছে রেকর্ডসংখ্যক আবেদন। দেশের ১১ বোর্ডে মোট ২ লাখ ২৬ হাজার শিক্ষার্থী ৪ লাখ ২৮ হাজার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করেছেন। সবচেয়ে বেশি আবেদন পড়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে, সবচেয়ে কম বরিশাল বোর্ডে।

Manual3 Ad Code

বিষয়ভিত্তিকভাবে ইংরেজি ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ে আবেদন এসেছে সর্বাধিক। ১৬ অক্টোবর মূল ফল প্রকাশের পর ১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত সাত দিন পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন গ্রহণ করা হয়। প্রতিটি বিষয়ের জন্য ফি ছিল ১৫০ টাকা।

উল্লেখ্য, চলতি বছর সারাদেশের ৯ হাজার ১৯৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন। পাসের হার ৫৮.৮৩ শতাংশ। ফেল করেছেন ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন, হার ৪১.১৭ শতাংশ। ছাত্রীদের পাসের হার ৬২.৯৭ শতাংশ—ছাত্রদের ৫৪.৬০ শতাংশ।

Manual4 Ad Code

 

Share





Related News

Comments are Closed

Manual1 Ad Code
Manual6 Ad Code