Main Menu

জননেতা আব্দুল হামিদের ২১তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত

বৈশাখী নিউজ ডেস্ক: সিলেট জেলা ও মহানগর গণতন্ত্রী পার্টির উদ্যোগে ভাষা সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, সিলেট জেলা গণতন্ত্রী পার্টির সাবেক সভাপতি, গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক একটি অসাম্প্রদায়িক সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের অগ্রসৈনিক, বরেণ্য রাজনীতিবিদ জননেতা আব্দুল হামিদের ২১তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত হয়েছে।

গত ১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে যথাযথ মর্যদায় জননেতা আব্দুল হামিদের মৃত্যু বার্ষিকী পালন করা হয়।

কর্মসূচির মধ্যে ছিল সকাল সাড়ে ১০টায় সিলেট নগরীর কদমতলী জামে মসজিদে জমায়েত হয়ে মরহুম জননেতা আব্দুল হামিদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও কবর জিয়ারত। জিয়ারত শেষে বেলা ১১টায় মরহুমের পরিবারের সদস্যদের সাথে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।

গণতন্ত্রী পার্টি কেন্দ্রীয় সভাপতি, প্রবীণ রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্যারিস্টার মোহাম্মদ আরশ আলী এর নেতৃত্বে কর্মসূচিতে অংশ গ্রহণ করেন সিলেট জেলা গণতন্ত্রী পার্টির সভাপতি মোঃ আরিফ মিয়া, সহ সভাপতি আসাদ খান, সাধারণ সম্পাদক জুনেদুর রহমান চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গুলজার আহমদ, দপ্তর সম্পাদক আজিজু রহমান খোকন, সিলেট মহানগর গণতন্ত্রী পার্টির সভাপতি অধ্যক্ষ প্রাণকান্ত দাস, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল কপালি, ডাঃ শুভাষ কান্তি দাস, জেলা সদস্য- আবু তালেব মিয়া, দুলাল আহমদ, কালা মিয়া, বাবুল চৌধুরী, শংকর ঘোষ, ন্যাপ (ভাষানী)’র পক্ষে কবি কামাল আহমদ প্রমুখ।

মতবিনময়কালে বীর মুক্তিযোদ্ধা ব্যারিস্টার মোহাম্মদ আরশ আলী বলেন, আদর্শকে কেন্দ্র করে এদেশের গরীব দুঃখী, কৃষক-শ্রমিক, মেহনতি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যারা নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছিলেন তাদের মধ্যে জননেতা আব্দুল হামিদ ছিলেন অন্যতম। তিনি একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক নেতা ছিলেন। জননেতা আব্দুল হামিদ ছিলেন গণমানুষের নেতা, তিনি রাজনীতি করেছেন শোষণ মুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য। ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত সাম্রাজ্যবাদ ও স্বৈরাচার বিরোধী প্রতিটি গণসংগ্রামে এবং স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে তিনি অবতীর্ণ হয়েছেন এক অক্লান্ত যোদ্ধার ভূমিকায়। এদেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও সমাজ প্রগতির লড়াই সংগ্রামে তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়। বিজ্ঞপ্তি

Share





Related News

Comments are Closed