Main Menu

এবার ৩৬ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার

Manual3 Ad Code

বৈশাখী নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের বোরো মৌসুমে ধান ও চাল সংগ্রহে ৪ টাকা করে বাড়তি দরে মোট ১৭ লাখ ৫০ হাজার টন সংগ্রহ করবে সরকার। এর মধ্যে ধান সংগ্রহ করা হবে ৩ লাখ ৫০ হাজার টন এবং চাল ১৪ লাখ টন। ধানের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৬ টাকা প্রতি কেজি, চাল ৪৯ টাকা এবং গমের দামও রাখা হয়েছে ৩৬ টাকা কেজি।

Manual5 Ad Code

আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে সারাদেশে বোরো মৌসুমের ধান-চাল কেনা শুরু করবে সরকার। এই সংগ্রহ অভিযান চলবে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত।

বুধবার (৯ এপ্রিল) সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ কক্ষে অনুষ্ঠিত খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

সভা শেষে খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার সাংবাদিকদের জানান, ৩৬ টাকা কেজি দরে সাড়ে ৩ লাখ মেট্রিক টন বোরো ধান এবং ৪৯ টাকা কেজি দরে ১৪ লাখ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ করা হবে। আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে বোরো ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হয়ে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত চলবে।

Manual5 Ad Code

তিনি আরও জানান, ৩৬ টাকা দরে গম কেনা হবে। তবে সরকারিভাবে কি পরিমাণ সংগ্রহ করা হবে, সেই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়নি।

Manual8 Ad Code

গত বছর বোরো মৌসুমে ৫ লাখ টন ধান, ১১ লাখ টন সিদ্ধ চাল ও ১ লাখ টন আতপ চালসহ ১৭ লাখ টন ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। আর প্রতি কেজি বোরো ধান ৩২ টাকা, সিদ্ধ চাল ৪৫ টাকা এবং আতপ চাল ৪৪ টাকা দরে কেনে সরকার।

খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয় যে উৎপাদন খরচ দিয়েছে তার সঙ্গে কৃষকের লাভ যুক্ত করে ধান-চালের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। হাওরে ধান কাটা শুরু হয়েছে। পহেলা বৈশাখ থেকে পুরোদমে শুরু হবে। ২৪ এপ্রিল থেকে সংগ্রহ অভিযান শুরু হবে। উত্তরবঙ্গে একটু দেরিতে শুরু হবে।

গত বছর বোরোতে ৫ লাখ টন ধান, ১১ লাখ টন সেদ্ধ চাল এবং এক লাখ টন আতপ চালসহ ১৭ লাখ টন ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। প্রতি কেজি বোরো ধান ৩২ টাকা, সেদ্ধ চাল ৪৫ টাকা এবং আতপ চাল ৪৪ টাকা দরে কেনে সরকার।

Manual5 Ad Code

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ধারাবাহিকভাবে বন্যা ও অতিবৃষ্টিতে ফসলের ক্ষতি হওয়া সত্ত্বেও সার ও চাল আমদানি করে আমরা মোটামুটি স্থিতিশীল অবস্থা ধরে রেখেছি। ধান-চাল সংগ্রহের টার্গেট আমাদের পরিপূর্ণ হয়েছে।

এ সময়ে কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, লক্ষ্যমাত্রা যেটি নির্ধারণ করা হয়েছে আশা করছি তার চেয়ে বেশি উৎপাদন হবে। মাঠের পরিস্থিতি দেখে এটি মনে হচ্ছে আমাদের।

 

Share





Related News

Comments are Closed

Manual1 Ad Code
Manual5 Ad Code