Main Menu

ব্রাজিলের ভিজিট ভিসার আবেদন করতে যা লাগবে

বৈশাখী নিউজ ডেস্ক: ব্রাজিল দক্ষিণ আমেরিকার বৃহত্তম এবং বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম দেশ। ব্রাজিল একটি অবিশ্বাস্যভাবে বৈচিত্র্যময় দেশ, মানুষ, সংস্কৃতি এবং ল্যান্ডস্কেপ— রিও ডি জেনিরো, সালভাদর, ওলিন্ডা এবং রেসিফের বিখ্যাত গ্রীষ্মকালীন কার্নিভাল থেকে শুরু করে অ্যামাজন এবং ইগুয়াকু জলপ্রপাতের প্রকৃতির বন্য শক্তি পর্যন্ত। আপনি কোলাহলপূর্ণ শহর, শান্ত সমুদ্র সৈকত এবং ঐতিহ্যগত জীবনধারা খুঁজে পাবেন, প্রায়ই একে অপরের ঠিক পাশে।

ব্রাজিলিয়ান সংস্কৃতি, যা দেশ জুড়ে যথেষ্ট পরিবর্তিত হয়, ইউরোপীয় উপনিবেশকারী, আফ্রিকান ও এশীয় সম্প্রদায় এবং দেশ জুড়ে আদিবাসীদের প্রভাবের আন্তর্জাতিক মিশ্রণ থেকে আসে।

ব্রাজিলের রাজধানী রিও ডি জেনিরোর কোপাকাবানা সৈকতটি ইংরেজি নববর্ষ বরণের জন্য বিখ্যাত। এ সৈকতে ১ জানুয়ারি লাখ লাখ মানুষের সমাগম ঘটে। এ ছাড়া কোপাকাবানা সী বীচ ফিফা বিচ ফুটবল বিশ্বকাপের অফিসিয়াল ভেন্যু হিসাবে নির্ধারিত। সুপার লোফ পর্বতমালার ছোট ছোট অনুকরণ কেনার পাশাপাশি সমুদ্র সৈকতের ধারে শহরের দক্ষ কারিগরদের তৈরি জিনিষ নিয়ে বসা বাজার, দোকান বা বালুর উপরে বসে থাকা বিক্রেতাদের পণ্যগুলো ঘুরে ঘুরে দেখতে পারেন।

রিও ডি জেনিরোর পর্যটন দপ্তর সূত্রমতে, বর্তমানে ৬৩টি হোটেল এবং ১০টি হোস্টেল রয়েছে। প্রতিনিয়ত এ সংখ্যা বাড়ছে। অনলাইনে বিভিন্ন বুকিং ওয়েবসাইট থেকে বুক দিয়ে চলে যেতে পারেন নিশ্চিন্তে।

ব্রাজিলের ভিজিট ভিসার জন্য আপনার যা যা দরকার হবে-

১. অনলাইন ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ।

২. পাসপোর্ট এর তথ্য সকল তথ্য পাতার ফটোকপি এবং অরিজিনাল কপি।

৩. জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন এর অনুবাদিত এবং নোটারাইজড কপি।

৪. পাসপোর্ট সাইজের দু’কপি ছবি।

৫. ব্যক্তিগত ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং ব্যালেন্স সার্টিফিকেট।

৬. ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্ন সার্টিফিকেট।

৭. পেইড ইউটিলিটি বিল।

৮. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর অরিজিনাল এবং ফটোকপি।

৯. ব্রাজিলের হোটেল বুকিং।

১০. রিটার্ন সহ এয়ার টিকেট রিজার্ভেশন।

১১. লেটার অব ইন্ট্রোডাকশন এন্ড ডিক্লারেশন অব কারেন্ট স্টাটাস অব দি ভিজিট।

১২. কারেন্ট এমপ্লয়মেন্ট এর প্রমাণ : চুক্তি, সেলারি স্টেটমেন্ট, পে স্লিপ গত ৬ মাসের, এনওসি।

Share





Related News

Comments are Closed